মানুষ মাত্রই দোষ-গুন বিশিষ্ট। গান গাওয়ার ক্ষেত্রে গায়কের ও কিছু দোষ-গুন থাকে।নিম্নে নির্বাচিত গায়কের ৫টি দোষ-গুন বর্ণিত হল :-
ক. গায়কের ৫টি দোষ-
১। দাঁতে দাঁতে চেপে ও অতি উচ্চস্বরে গান করা।
২। বিভিন্ন প্রকার তালের উপর দক্ষতার সাথে গাইতে ব্যর্থ হলে অর্থাৎ তাল বিচ্যুতি।
৩। গান গাওয়ার সময় ভীত ও শঙ্কিত ভাব মুখে ও গায়কীতে প্রকাশ পাওয়া।
৪। গান গাওয়ার কালে মুখ ভয়ানক ভাবে বিকৃত হওয়া এবং কর্কশ স্বরে শব্দের কম্ম্পনের বিচ্যুতি।
৫। গান গাইতে মাত্রা অতিরিক্ত গলা ফুলে যাওয়া ও শ্রবণইন্দ্রিয়তে শুনতে দৃষ্টিকুটু লাগা।
খ. গায়কের ৫টি গুন-
১। সুন্দর ও শ্রুতিমধুর কন্ঠস্বর।
২। বিভিন্ন প্রকার তালের উপর দক্ষতার সাথে গাওয়া ও যে কোনো তাল সম্পর্কে জ্ঞান রাখা।
৩। বিভিন্ন সুর ও লয়ে কন্ঠস্বরকে ইচ্ছামত ব্যবহার করতে পারা।
৪। গান গাওয়ার সময় ক্লান্ত না হওয়া এবং মুখ বিকৃত না হওয়া।
৫। সঙ্গীতের সঠিক নিয়মে গাওয়া ও শ্রোতাদের পরিপূর্ণভাবে মুগ্ধ করা ।
ক. গায়কের ৫টি দোষ-
১। দাঁতে দাঁতে চেপে ও অতি উচ্চস্বরে গান করা।
২। বিভিন্ন প্রকার তালের উপর দক্ষতার সাথে গাইতে ব্যর্থ হলে অর্থাৎ তাল বিচ্যুতি।
৩। গান গাওয়ার সময় ভীত ও শঙ্কিত ভাব মুখে ও গায়কীতে প্রকাশ পাওয়া।
৪। গান গাওয়ার কালে মুখ ভয়ানক ভাবে বিকৃত হওয়া এবং কর্কশ স্বরে শব্দের কম্ম্পনের বিচ্যুতি।
৫। গান গাইতে মাত্রা অতিরিক্ত গলা ফুলে যাওয়া ও শ্রবণইন্দ্রিয়তে শুনতে দৃষ্টিকুটু লাগা।
খ. গায়কের ৫টি গুন-
১। সুন্দর ও শ্রুতিমধুর কন্ঠস্বর।
২। বিভিন্ন প্রকার তালের উপর দক্ষতার সাথে গাওয়া ও যে কোনো তাল সম্পর্কে জ্ঞান রাখা।
৩। বিভিন্ন সুর ও লয়ে কন্ঠস্বরকে ইচ্ছামত ব্যবহার করতে পারা।
৪। গান গাওয়ার সময় ক্লান্ত না হওয়া এবং মুখ বিকৃত না হওয়া।
৫। সঙ্গীতের সঠিক নিয়মে গাওয়া ও শ্রোতাদের পরিপূর্ণভাবে মুগ্ধ করা ।